একের পর এক ছাত্রী শ্লীলতাহানির অভিযোগ আনলেন দিল্লির একটি নামকরা আশ্রমের গুরুজির বিরুদ্ধে। দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, শ্রীসারদা ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্টের অন্যতম মাথা এবং আশ্রমের পরিচালক ডিপ্লোমা করিয়ে দেওয়া এবং স্কলারশিপ পাইয়ে দেওয়ার টোপ দিয়ে ছাত্রীদের সঙ্গে অশ্লীল আচরণ করেছেন। পাশাপাশি ‘গুরুজি’-র গাড়িতে ভুয়ো দূতাবাসের নম্বরপ্লেট লাগানো ছিল।
সম্প্রতি ১৭ জন ছাত্রী দিল্লি পুলিশের দ্বারস্থ হন। তাঁদের প্রত্যেকেরই অভিযোগ, ‘গুরুজি’ অশ্লীল ভাষায় এবং কদর্য ইঙ্গিত করে ফোনে মেসেজ পাঠাতেন। কয়েক জনকে জোর করেন শারীরিক ভাবে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য। এমনকি, আশ্রম এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কয়েক জন কর্মী ‘গুরুজি’র দাবি মেনে নেওয়ার জন্য ছাত্রীদের উপর চাপ সৃষ্টি করেন বলে অভিযোগ। অভিযোগকারিণীরা পুলিশকে এ-ও জানিয়েছেন, কয়েক জন মহিলাকর্মী তাঁদের জোর করেছিলেন ‘গুরুজি’র কাছে যেতে, তাঁর ঘনিষ্ঠ হতে।
দিল্লি দক্ষিণ-পূর্ব জেলা পুলিশের যুগ্ম অধিকর্তা অমিত গোয়েল জানান, প্রত্যেকটি অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থা-সহ বেশ কিছু অভিযোগে মামলা রুজু হয়েছে।
অভিযুক্ত ‘গুরুজি’ যেখানে থাকেন এবং তাঁর অফিসের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে ‘গুরুজি’র একটি গাড়ি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। অভিযোগ, ভুয়ো নম্বরপ্লেটের গাড়ি ব্যবহার করতেন তিনি। গাড়িটি দূতাবাসের বলে দাবি করা হয়েছিল। তা সর্বৈব মিথ্যা। অন্য দিকে, এমন অভিযোগ উঠতেই ওই ‘গুরুজি’কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পদ থেকে তড়িঘড়ি ছেঁটে ফেলা হয়েছে বলে খবর।
সম্প্রতি ১৭ জন ছাত্রী দিল্লি পুলিশের দ্বারস্থ হন। তাঁদের প্রত্যেকেরই অভিযোগ, ‘গুরুজি’ অশ্লীল ভাষায় এবং কদর্য ইঙ্গিত করে ফোনে মেসেজ পাঠাতেন। কয়েক জনকে জোর করেন শারীরিক ভাবে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য। এমনকি, আশ্রম এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কয়েক জন কর্মী ‘গুরুজি’র দাবি মেনে নেওয়ার জন্য ছাত্রীদের উপর চাপ সৃষ্টি করেন বলে অভিযোগ। অভিযোগকারিণীরা পুলিশকে এ-ও জানিয়েছেন, কয়েক জন মহিলাকর্মী তাঁদের জোর করেছিলেন ‘গুরুজি’র কাছে যেতে, তাঁর ঘনিষ্ঠ হতে।
দিল্লি দক্ষিণ-পূর্ব জেলা পুলিশের যুগ্ম অধিকর্তা অমিত গোয়েল জানান, প্রত্যেকটি অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থা-সহ বেশ কিছু অভিযোগে মামলা রুজু হয়েছে।
অভিযুক্ত ‘গুরুজি’ যেখানে থাকেন এবং তাঁর অফিসের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে ‘গুরুজি’র একটি গাড়ি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। অভিযোগ, ভুয়ো নম্বরপ্লেটের গাড়ি ব্যবহার করতেন তিনি। গাড়িটি দূতাবাসের বলে দাবি করা হয়েছিল। তা সর্বৈব মিথ্যা। অন্য দিকে, এমন অভিযোগ উঠতেই ওই ‘গুরুজি’কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পদ থেকে তড়িঘড়ি ছেঁটে ফেলা হয়েছে বলে খবর।